Monday, 26 August 2013
Saturday, 24 August 2013
আল্লাহ্ কতৃক মৃতকে জীবন দান
মহান আল্লাহ তা’য়ালার অপার শক্তি। তিনি জীবন দান করেন। মৃত্যু ঘটান। আবার মৃতকে পূনরায় জীবিত করতে পারেন। একদা হযরত ইব্রাহীম (আঃ) আবদার করলেন, হে আল্লাহ আপনি কিভাবে মৃতকে জীবিত করেন, দেখার খুব ইচ্ছে আমার। আল্লাহ তা’য়ালা বললেন, আচ্ছা, তবে চারটি পাখী সংগ্রহ করুন এবং পেলে পুষে এদের সাথে ভালোভাবে পরিচিত হন। অতপর: এই পাখীগুলোকে জবাই করে টুকরো করে এক একটার এক এক অংশ এক এক পাহাড়ে রেখে আসুন। তারপর ঐ পাখীগুলোকে ডাকুন, দেখবেন আপনার চোখের সামনে প্রত্যেকটি পাখীর বিভিন্ন অংশ একত্রিত হয়ে পুনরায় জীবন লাভ করে আপনার কাছে দৌড়ে আসবে। আল্লাহ্ সর্বশক্তিমান, সুকৌশলী, আল্লাহ সবই পারেন- মনে সর্বদাই এই বিশ্বাস রাখতে হবে।
হযরত নূহ (আঃ) এর আশ্চর্য নৌকা
পৃথিবীতে হযরত আদম (আঃ) এর পর তাঁর পুত্র শীষ (আঃ) নবুয়ত প্রাপ্ত হন। তারপর আসেন ইদ্রীছ (আঃ)। অনেকের মতে নূহ (আঃ) ছিলেন ইদ্রীছ (আঃ) এর পৌত্র। হযরত নূহ (আঃ) চল্লিশ বৎসর বয়সে নবুয়ত লাভ করেন। তিনি দীর্ঘ ৯৫০ (নয়শত পঞ্চাশ) বৎসর পর্যন্ত চেষ্টা ও পরিশ্রম করে তাঁর ১৬০ (এক শত ষাট) জন উম্মতকে আল্লাহর পথে আনতে পেরেছিলেন। এর মধ্যে ৮০ (আশি) জন ছিলেন পুরুষ ও ৮০ (আশি) জন মহিলা। আর কেউ ঈমান আনলো না। একসময় আল্লাহ নিজেই নূহ (আঃ) কে অহী মারফত জানিয়ে দিলেন যে, তাঁর আর অন্য কোন উম্মতই ঈমান আনবে না।
Friday, 23 August 2013
Tuesday, 20 August 2013
সূক্ষ ভাবে প্রতারিত হচ্ছেন সাধারন ক্রেতারা . মিষ্টির দাম =কাগজের প্যাকেটের দাম
সন্মানিত পাঠকগন, একটু লক্ষ্য করুন, মিষ্টির দোকানে কাগজের যে প্যাকেটে করে মিষ্টি বিক্রি করে সেই প্যাকেটের দামও মিষ্টির দামের সমান। অর্থাৎ,
মিষ্টির দাম =কাগজের প্যাকেটের দাম।
যখন মিষ্টির দাম ১৮০টাকা কেজি, তখন কাগজের প্যাকেটের কেজিও ১৮০ টাকা।
যখন মিষ্টির দাম ২২০ টাকা কেজি, তখন কাগজের প্যাকেটের কেজিও ২২০ টাকা।
যখন মিষ্টির দাম ৩২০ টাকা কেজি, তখন কাগজের প্যাকেটের কেজিও ৩২০ টাকা।
যখন মিষ্টির দাম ৪০০ টাকা কেজি, তখন কাগজের প্যাকেটের কেজিও ৪০০টাকা।
যখন মিষ্টির দাম ৫০০ টাকা কেজি, তখন কাগজের প্যাকেটের কেজিও ৫০০ টাকা।
লুৎফর রহমান সরকার ঃ একজন আদর্শ শিক্ষাগুরু
ছাত্র-শিক্ষক সম্পর্ক কেমন হওয়া উচিৎ সে সম্পর্কে আমরা কম-বেশী সবাই জানি। একজন আদর্শ শিক্ষকের যে গুণাবলীর কথা বলা হয়ে থাকে তা আজকাল আর তেমন চোখে পড়ে না।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফিন্যান্স এ্যান্ড ব্যাংকিং বিভাগে পড়ার সময় মাস্টার্সে উঠে জানতে পারলাম জনাব লুৎফর রহমান সরকার, যিনি প্রাইম ব্যাংক লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক হিসেবে কর্মরত, তিনি আমাদের ক্লাস নিবেন। ক্লাস ক্যাপ্টেন হিসেবে আমার উপর বাড়তি দায়িত্ব ছিল শিক্ষকদের কলা ভবনের সামনে থেকে নির্ধারিত ক্লাস পর্যন্ত নিয়ে আাসা।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফিন্যান্স এ্যান্ড ব্যাংকিং বিভাগে পড়ার সময় মাস্টার্সে উঠে জানতে পারলাম জনাব লুৎফর রহমান সরকার, যিনি প্রাইম ব্যাংক লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক হিসেবে কর্মরত, তিনি আমাদের ক্লাস নিবেন। ক্লাস ক্যাপ্টেন হিসেবে আমার উপর বাড়তি দায়িত্ব ছিল শিক্ষকদের কলা ভবনের সামনে থেকে নির্ধারিত ক্লাস পর্যন্ত নিয়ে আাসা।
Subscribe to:
Posts (Atom)