Wednesday, 18 September 2013

সাংবাদিক আবুল মনসুরের মৃত্যুতে ডিএসইসির শোক




ইংরেজি দৈনিক ‘নিউ এজ’ এর জ্যেষ্ঠ সহ-সম্পাদক ও ঢাকা সাব-এডিটরস কাউন্সিলের সদস্য সাংবাদিক আবুল মনসুরের মৃত্যুতে ঢাকা সাব-এডিটরস কাউন্সিলের সভাপতি এনায়েত ফেরদৌস ও সাধারণ সম্পাদক মো. শাহজাহান মিঞা গভীর শোক প্রকাশ করেছেন। একইসঙ্গে তারা মরহুমের শোকসন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানিয়ে মরহুমের রুহের মাগফিরাত কামনা করেছেন।

  গত মঙ্গলবার সন্ধ্যায় সাংবাদিক আবুল মনসুর রাজধানীর একটি ক্লিনিকে ইন্তেকাল করেন (ইন্নানিল্লাহি....রাজেউন)। সাংবাদিক আবুল মনসুরকে তার গ্রামের বাড়ি টাঙ্গাইলে দাফন করা হয়েছে। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৬৩ বছর। তিনি দীর্ঘদিন ধরে কিডনীজনিত সমস্যায় ভুগছিলেন। তিনি স্ত্রী ও একমাত্র কন্যাসহ অসংখ্য গুণগ্রাহী রেখে গেছেন।

ডিএসইসি নতুন কমিটির অভিষেক ও মেধাবী সন্তানদের বৃত্তিপ্রদান


   

Nazneen Payel, Publication Secretary of Dhaka Sub-Editors Council takes crest and certificate from Information minister Hasanul Haque Inu at an award giving ceremony of DSEC at the auditorium of the National Press Club recently.
ঢাকা সাব-এডিটরস কাউন্সিল (ডিএসইসি)-এর নবনির্বাচিত কার্যনির্বাহী কমিটির অভিষেক ও সংগঠন সদস্যদের মেধাবী সন্তানদের বৃত্তি প্রদান         অনুষ্ঠান ১৭ সেপ্টেম্বর, মঙ্গলবার জাতীয় প্রেস ক্লাব মিলনায়নে অনুষ্ঠিত হয়।    
      অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু। বিশেষ অতিথি ছিলেন আসাদুজ্জামান খান এমপি, কে কে গ্রুপের ম্যানেজিং ডিরেক্টর সাহারুন জামান, আরবি গ্রুপের নির্বাহী পরিচালক মো. হুমায়ুন কবির। 

      অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন ডিএসইসি প্রেসিডেন্ট এনায়েত ফেরদৌস।  এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন ডিএসইসি সাধারণ সম্পাদক মো. শাহজাহান মিঞা, সাবেক সভাপতি কায়কোবাদ মিলন, সাধারণ সম্পাদক আবুল কালাম আজাদ, বর্তমান কমিটির যুগ্ম সম্পাদক তানজিমুল নয়ন, কোষাধ্যক্ষ যোবায়ের আহমেদ নবীন, সাংগঠনিক সম্পাদক সানজিদা সুলতানা, প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক খন্দকার নাজনীন সুলতানা, দফতর সম্পাদক এটিএম আতিকুর রহমান, ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক সম্পাদক একরামুল হক বিপ্লব, প্রশিক্ষণ ও গবেষণা সম্পাদক মাসুদ রুমী, কার্যনির্বাহী সদস্য ইদ্রিস মাদ্রাজী, এনামুল হক, এমএ মান্নান মিয়া, নিগার সুলতানা তানিয়া, নজরুল ইসলাম বশির, শাহ মতিন টিপু, মো. অমিতাভ রহমান, শায়খুল হাসান মুকুল। 



Saturday, 31 August 2013

হযরত আইউব (আঃ)কে কঠিন অসুখের দ্বারা আল্লাহর পরীক্ষা

হযরত আইউব (আঃ) ও হযরত ইউসুফ (আঃ) এর পরে এবং মুসা (আঃ) এর আবির্ভাবের পূর্বে হযরত আইউব (আঃ)এর এই পৃথিবীতে আগমন ঘটে। আইউব (আঃ) ছিলেন হযরত ইব্রাহীম (আঃ) এর বংশধর। হযরত ইসহাক (আঃ) এর এক পুত্র ছিল ঈসু তার অন্য নাম ছিল ‘আদুম’। আইউব (আঃ) তার বংশের একজন। তাই তাঁকে আদুমী বংশের লোক হিসাবে ধরা হয়।

হযরত ইউসুফ (আঃ) ও জুলেখা

হযরত ইউসুফ (আঃ) এর পিতা ছিলেন হযরত ইয়াকুব আলাইহিস সালাম। হযরত ইয়াকুব (আঃ) এর স্ত্রীর পক্ষ হতে বার জন ছেলে ছিল। ইউসুফ (আঃ) ও তার ছোট ভাই বিনইয়ামীন ছিলেন একই মায়ের ওরসের। ছোটবেলাতেই হযরত ইউসুফ (আঃ), ইয়াকুব (আঃ) এর উপর নবুয়তের নূরের উজ্জ্বল আভা দেখতে পেয়েছিলেন। আবার ইউসুফ (আঃ) ও বিনইয়ামীনের মাতা তাদেরকে শিশু অবস্থায় রেখেই মারা যান। তাই ইয়াকুব (আঃ) এদের দুইভাইকে অন্যদের চেয়ে একটু বেশী আদর করতেন। তাই বড় ভাইয়েরা তাদের দুজনকেই হিংসা করতো।

Friday, 30 August 2013

হযরত সালেহ (আঃ) ও আল্লাহর উষ্ট্রী


 হযরত সালেহ (আঃ) সামুদ জাতির জন্য পয়গম্বর নিয়োজিত হয়েছিলেন। তাঁর জাতি মদীনা ও সিরিয়ার মধ্যবর্তী স্থানে বসবাস করতো। হুদ (আঃ) এর উম্মত আ’দ জাতি যখন আল্লাহ তা’য়ালার গজবে পড়ে সম্পূর্ণরূপে ধ্বংস হয়ে গিয়েছিল, তখন হুদ (আঃ) এবং তাঁর অনুসারী মোমেনগন আল্লাহর অশেষ রহমতে রক্ষা পেয়েছিলেন। তারাই পরবর্তীকালে সামুদ জাতি হিসেবে পরিচিত হয়েছেন।

সামুদ জাতি পার্থিব সভ্যতায় বেশ উন্নত ও প্রগতিশীল ছিল। তারা ‘ওয়াদিল কুরা’ নামক এলাকায় পাহাড়-পর্বতের ভিতরে, উপরে ও সমতলভূমিতে সুরম্য প্রসাদ নির্মান করতো। কালের বিবর্তনে যখন সামুদ জাতি এক আল্লাহর এবাদত বন্দেগী ত্যাগ করে পৌত্তলিকতায় এবং মূর্তি পূজায় লিপ্ত হলো, তখন সালেহ (আঃ) তাদের মাঝেই জন্ম গ্রহন করলেন এবং তাদের জন্য নবীরূপে মনোনীত হলেন।

হযরত হুদ (আঃ) ও ‘জন শুন্য ভূখন্ড’



আদ নামে হযরত নূহ (আঃ) এর এক পৌত্রের পুত্র ছিল। তাঁর বংশধররাই আদ জাতি নামে পরিচিত। হযরত হুদ (আঃ) সেই আ’দ জাতির প্রতি নবীরূপে প্রেরিত হয়েছিলেন।

নূহ (আঃ) এর সময়ে তুফানে সব কাফের মোশরেক ধ্বংস হয়ে যাবার পর, দুনিয়া পূনরায় নতুনভাবে ঈমানদার ব্যক্তিদের নিয়ে আবাদ হয়েছিল। তারপর এই আ’দ জাতিই প্রথম কুফরী ও শিরেকীতে লিপ্ত হয়। তারা মূর্তি পূজা ও দেব-দেবীর উপাসনা করতো। হুদ (আঃ)কে তাই আল্লাহ তা’য়ালা তাদের হেদায়েতের জন্য পাঠান।

Wednesday, 28 August 2013

হযরত লুত (আঃ) ও মরু সাগর


নবী হযরত লুত (আঃ) এর পিতার নাম ছির হারান। লূত (আঃ) ছিলেন ইব্রাহীম (আঃ) এর ভাইয়ের ছেলে। ভাতিজা লূত (আঃ) ছোটবেলা থেকেই ইব্রাহীম (আঃ) এর সাহচর্যে বড় হন। এবং ইব্রাহীম (আঃ) এর আহবানে সাড়া দিয়ে সঠিক ধর্ম গ্রহন করেন ও সেই সত্য ধর্ম প্রচার করার জন্য মাতৃভূমি ইরাক ত্যাগ করে হিজরত করে মিশরে চলে আসেন। তিনি ইব্রাহীম (আঃ) এর যুগেই নবুয়ত প্রাপ্ত হন।